CGPA কম হলেও কি বিদেশে স্কলারশিপ পাওয়া সম্ভব?
CGPA কম হলেও কি বিদেশে স্কলারশিপ পাওয়া সম্ভব?
হ্যাঁ, CGPA কম হলেও বিদেশে স্কলারশিপ/ফান্ডিং পাওয়া সম্ভব, বিশেষ করে research-focused Master’s/PhD প্রোগ্রামে।
• Research experience
• Statement of Purpose (SOP)
• Strong recommendation letters
• Relevant skills
• Publications / projects
• Work experience (যদি থাকে)
• English test scores (IELTS/TOEFL)
• GRE/GMAT (যদি প্রয়োজন হয়)
• Leadership & volunteering
CGPA কম হলে কীভাবে প্রোফাইল শক্তিশালী করবেন?
1. শক্তিশালী research প্রোফাইল তৈরি করুন
CGPA খুব ভালো না হলেও যদি থাকে
• ১–২টি research paper (published / working paper)
• Research Assistant (RA) অভিজ্ঞতা
• Supervisor বা অন্য প্রফেসরের কাছ থেকে strong recommendation letter.
তাহলে এগুলো CGPA-এর ঘাটতি অনেকটাই কভার করে। বিদেশি প্রোগ্রামগুলো গবেষণা দক্ষতাকে অনেক গুরুত্ব দেয়।
2. ভালো Statement of Purpose (SOP) লিখুন
SOP-এ পরিষ্কারভাবে দেখাতে হবে:
• CGPA কম হওয়ার কারণ (যদি explain করা দরকার হয়)
• এখন আপনি কীভাবে অনেক বেশি prepared এবং capable
• কেন এই university / program আপনাকে নিতে আগ্রহী হতে পারে
• আপনার research interest, past work আর future goal কী
SOP-টাই হলো জায়গা যেখানে আপনি নিজের গল্পটা সুন্দরভাবে তুলে ধরতে পারবেন।
3. প্রফেসরদের ইমেইল করুন (Research Master’s / PhD এর জন্য)
Professor-funded RA/TA scholarship–এ অনেক সময় CGPA তুলনামূলক কম গুরুত্ব পায়, যদি আপনি দেখাতে পারেন যে
• আপনার topic-টা প্রফেসরের research এর সাথে strongly relevant
• আপনি literature পড়ে রেখেছেন এবং কাজ করার মত আইডিয়া আছে
Tips:
• ইমেইলে আপনার CV আর ছোট research proposal / writing sample attach করতে পারেন।
• ইমেইল খুব লম্বা না করে, সংক্ষিপ্ত এবং professional রাখবেন।
4. যে দেশ/স্কলারশিপে CGPA একটু কম হলেও সুযোগ থাকে
যেসব দেশে তুলনামূলকভাবে CGPA-centric কম, কিন্তু research profile এবং motivation বেশি গুরুত্বপূর্ণ
• Germany – DAAD, university-funded positions
• Japan – MEXT
• South Korea – GKS, university funding
• Italy – DSU + tuition waiver
• France – Eiffel Excellence Scholarship (এখানে research profile খুবই গুরুত্বপূর্ণ)
• Scandinavian countries: Denmark, Sweden, Finland (research funding, PhD positions)
5. Skills ও certifications বাড়ান
বিশেষ করে যদি economics / data / STEM-এর দিকে যেতে চান:
• Programming: Stata, R, Python, MATLAB
• Data analysis, statistical modelling
• Online course ও certificate (Coursera, LinkedIn Learning)
এসব স্কিল CV-তে থাকলে প্রফেসর ও স্কলারশিপ কমিটি বুঝতে পারে যে আপনি research-ready।
6. One-year Master’s → পরে Full Scholarship Path
যদি সরাসরি fully-funded পাওয়া কঠিন লাগে, তাহলে এই স্ট্র্যাটেজিটাও ব্যবহার করা যায়:
1. Low-tuition country (যেমন Germany, France, Poland ইত্যাদি)–তে self/partial-funded Master’s শুরু করুন
2. প্রথম সেমিস্টারে ভালো GPA করুন
3. Professors-এর সাথে research project-এ কাজ করুন
4. এরপর সেই background নিয়ে পরের বছর fully-funded PhD–তে apply করুন (অনেক সময় একই দেশেই)
If you have a low CGPA, try to improve your other skills (above mentioned) that will help you a lot.